Technology, Update News, Blogging, Videos, Pictures, Music, Information.

About Me

Radio Khaled Information Technology Blog

This is the best tutorial, News, Health, Technology, Islamic, Information, Women Health, Hadith, etc. radiokhaled.blogspot.com

Radio Khaled Information Technology Blog

This is the best tutorial, News, Health, Technology, Islamic, Information, Women Health, Hadith, etc. radiokhaled.blogspot.com

Radio Khaled Information Technology Blog

This is the best tutorial, News, Health, Technology, Islamic, Information, Women Health, Hadith, etc. radiokhaled.blogspot.com

Radio Khaled Information Technology Blog

This is the best tutorial, News, Health, Technology, Islamic, Information, Women Health, Hadith, etc. radiokhaled.blogspot.com

Radio Khaled Information Technology Blog

This is the best tutorial, News, Health, Technology, Islamic, Information, Women Health, Hadith, etc. radiokhaled.blogspot.com

Thursday, June 7, 2018

Hello


আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
Share:

কেন ফ্রিল্যান্সিং সেরা?

শিক্ষাজীবন শেষে নিজের পেশা বেছে নিতে হয়। ব্যক্তিজীবন, পরিবার আর পেশাজীবনের সবচেয়ে ভাল সমন্বয়কেই ভাল থাকা বলে মনে করি আমি। এই ভাল থাকার জন্য প্রধানত যে তিনটি জিনিসের প্রয়োজন তা হচ্ছে- স্বাধীনতা, স্বাচ্ছন্দ এবং পর্যাপ্ত আয়। চলুন দেখি ফ্রিল্যান্স-আউটসোর্সিংয়ের ক্ষেত্রে আমরা কতটুকু সুবিধা এ ক্ষেত্রগুলোতে পেতে পারি।

১. আপনি সিদ্ধান্ত নেবেন আপনি কখন কাজ করবেন। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়- আমি প্রতিদিন কাজ করি রাত এগারোটা থেকে সকাল ছয়টা, দুপুর পর্যন্ত ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কাজ করে দুপুর থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত ঘুমাই। এভাবে কাজ করতে আমাকে কেউ বাধ্য করেনি। আমার কাছে এই শিডিউলটা সুবিধাজনক মনে হয় তাই এভাবে করি। কোনদিন ইচ্ছা হলো আজ রাতে কাজ করবো না, অন্য সময়ে করবো, তাতেও কেউ নিষেধ করবে না। কিন্তু আগের ৯ বছরের কর্মজীবেন আমি কখনো ভাবতে পারিনি অফিসে বস্কে বলবো আজ আমি সকালে অফিসে না গিয়ে সন্ধ্যায় যাব বা দুদিন অফিসে না গিয়ে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেবো!

২. আপনিই সিদ্ধান্ত নেবেন কোথায় বসে কাজ করবেন। এক্ষেত্রেও আমার নিজের কথা বলা যায়। আমার পার্সোনাল ডেস্কটা আমার বেডরুমেই। আপনি কোন চাকরি করেন কিংবা অন্য কোন ব্যবসা করেন, বেড়াতে ইচ্ছা হলেই আপনি বেড়াতে যেতে পারবেন না। যদি চাকরী হয় তাহলে ছুটির জন্য অপেক্ষা করতে হবে, ব্যবসা হলে আপনার প্রতিষ্ঠান ফেলে যেতে হবে। এরকম ভ্যাগাবন্ড ফ্যামিলি তৈরি তো দূরের কথা, এমন কিছু স্বপ্ন দেখতেও দ্বিধা হবে! এরা সবাই বছরের পর বছর দেশে বিদেশে বেড়াচ্ছে। কিন্তু এদের কাজ থেমে থাকে না। এরা যেখানে যায় এদের অফিসও সেখানে। একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনার ল্যাপটপ আর একটা ছোট্ট ট্রাভেল ব্যাগই যথেষ্ট। আপনাকে অফিসে যেতে হবে না, বরং অফিসই আপনার সাথে যাবে। কাজের জন্য আর কতটা স্বাধীনতা চান?

৩. লোকাল বিজনেসের সাথে এটার সবচেয়ে বড় পার্থক্য হচ্ছে, এক্ষেত্রে আপনার ব্যবসাক্ষেত্র বিশ্বব্যাপি। ফলে গ্রাহকসংখ্যা বহুগুণ বেশি। এজন্য কাজেরও কোন অভাব নেই। এখানে আপনি সার্ভিস প্রোভাইডার এবং আপনিই সিদ্ধান্ত নেবেন কাকে আপনার সার্ভিস প্রোভাইড করবেন আর কাকে না। ধরা যাক, আপনি কোন একটা শহরে একটা দোকান দিয়েছেন। ব্যবসা বেশ ভালই চলছে, কিন্তু আপনার শহরে হঠাৎ কোন প্রাকৃতিক বিপর্যয় হলে হয়তো বেশ কিছুদিনের জন্য আপনার ব্যবসায় মন্দা শুরু হয়ে যাবে। কিন্তু ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিংয়ের ক্ষেত্রে আপনার ব্যবসা শুধু আপনার শহরকেন্দ্রিক নয়, তাই ঝুঁকিও কম। যেমন- আমার একজন ক্লায়েন্ট নিউ জার্সিতে থাকেন। কিছুদিন আগে হ্যারিকেন স্যান্ডিতে তাঁর এলাকা তছনছ হয়ে গেছে। এরকম অবস্থায় তাঁর কাজও হুট করে কিছুদিনের জন্য স্থগিত হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু আমার অন্যান্য শহরের বা অন্যান্য দেশের ক্লায়েন্টদের কাজ ঠিকই চলেছে।

ফ্রিল্যান্সিংয়ের মানে এই নয় যে আপনাকে সারাজীবন একা একাই কাজ করতে হবে। আমি নিজেও একা কাজ করি না। আমাদেরও অফিস আছে। তবে সেটাও ভার্চুয়াল অফিস। ক্রিয়েটিভ এলিয়েন্সের কে কোথায় বসে কাজ করলো সেটা নিয়ে আমাদের কোন মাথাব্যাথা নেই। কাজ ঠিকঠাক হলেই হলো। আমাদের প্রতিষ্ঠানের হয়ে বাংলাদেশ, ভারত, ফিলিপাইন এবং চেক প্রজাতন্ত্রের ১৪ জন ছেলেমেয়ে যার সুবিধামত জায়গায় বসে নিয়মিত কাজ করছে এটা ভাবতেও ভাল লাগে। আমরা চাই যে জায়গাটিতে বসে আমাদের এমপ্লয়িরা যেখানে সবচেয়ে স্বাচ্ছন্দে কাজ করতে পারেন, যেভাবে এবং যে পোষাকে ক্রিয়েটিভিটি দেখাতে সেভাবে বসেই কাজ করুক। মুদি দোকান থেকে কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান, চাকুরিতে কোথাও এটা কল্পনাও করা যায় না।

Share:

আউটসোর্সিং কি?

ইদানিং বাংলাদেশে খুব বেশি মাতামাতি হচ্ছে আউটসোর্সিং (Outsourcing) নিয়ে। রাতারাতি বড়লোক হবার বাহারি ও রকমারি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে মানুষকে আকৃষ্ট করার পায়তারায় মত্ত আছে একটি শ্রেনী। অনলাইনে আয় করার এইসব বাহারি বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়ে প্রতারিতও হচ্ছেন অনেকে। অনেকে আউটসোর্সিং ও অনলাইনে আয় বিষয় দুটোকে একসঙ্গে গুলিয়ে ফেলছেন। যখন কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান তাঁর নিজের বা প্রতিষ্ঠানের কাজ ইন-হাউজ না করে বাইরের কাউকে দিয়ে করিয়ে নেয় তখন সেটি হচ্ছে আউটসোর্সিং। আর ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) হচ্ছে যখন কোন ব্যক্তি কোন নির্দিষ্ঠ প্রতিষ্ঠানে কাজ না করে চুক্তিভিত্তিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করে থাকেন তখন তাঁকে ফ্রিল্যান্সার বলা হয়ে থাকে। বাংলাদেশে আউটসোর্সিং নিয়ে যে আলোচনা হচ্ছে সেটা মূলত ফ্রিল্যান্সারদের মাধ্যমে উন্নত বিশ্বের আউটসোর্সিং। ব্যবসায়িকভাবে আউটসোর্সিং সার্ভিসের শিল্পটা এখনো সেভাবে গড়ে ওঠেনি। এটা ঠিক আউটসোর্সিং সার্ভিস দেয় এমন অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আছে এবং দিন দিন এটি বাড়ছে। অনেকের মধ্যে ফ্রিল্যান্সার হিসাবে কাজ শুরু করে উদ্যোক্তা হবার প্রবণতাও দেখা যাচ্ছে, এটি সত্যিই আশা ব্যঞ্জক।

Share:

(১) প্লাগিন মেনু (এডভান্স WordPress)

ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল দিলেই একটা ব্লগ সাইট হয়ে গেল এবং বাই ডিফল্ট এখানে ব্যাকইন্ড থেকে প্রচুর ফাংশনালিটি যোগ করা যায়। যেগুলি আমাদের পুরো ওয়ার্ডপ্রেসের টিউটোরিয়াল জুড়ে রয়েছে। তবে যদি এমন কোন কাজ বা ফাংশনালিটি আপনি আপনার সাইটে যোগ করতে চান যেটা ওয়ার্ডপ্রেসে নেই তখন প্লাগিন ব্যবহার করে সেসব ফাংশনালিটি যোগ করা যায়। যেমন আপনি চাইলেন যে আপনার সাইটে একটা "যোগাযোগ" পেজ থাকুক যেখানে ইউজার গেলে একটা ফর্ম আসবে এবং সেই ফর্ম পূরন করে সাবমিট করলে আমার মেইলে নটিফিকেশন যাবে। তাছাড়া যেসব লেখা সহ ফর্ম সাবমিট করেছে সেগুলিও দেখা এবং ম্যানেজ করা যাবে। এই কাজ করতে হলে আপনাকে প্লাগিন দিয়ে করতে হবে।
** যে ফাংশনালিটির প্লাগিন দরকার সে সংক্রান্ত কিওয়ার্ড লিখে গুগলে সার্চ দিবেন সাথে সাথে রেজাল্ট পাবেন (যেমন "wordpress contact us plugin" লিখে গুগলে সার্চ দিয়ে দেখুন প্রচুর ফ্রি প্লাগিনের লিংক চলে আসবে)। বেশিরভাগ প্লাগিনই https://wordpress.org/plugins/ ফ্রি পাবেন। যদি এখানে না থাকে তাহলে ডেভলপারকে দিয়ে বানিয়ে নিতে হবে। আর যদি পিএইচপি ভাল জানেন তাহলে নিজে নিজেই প্লাগিন বানিয়ে নিতে পারেন।
প্লাগিন মেনুটি খুব গুরত্বপূর্ন। প্রথমে এখানে (Plugin->Installed Plugins) গেলে http://localhost/tutorial/wp-admin/plugins.php গেলে সব ইনস্টলকৃত প্লাগিনের তালিকা দেখতে পাবেন।
"Akismet" এবং "Hello Dolly" এদুটি ডিফল্ট প্লাগিন, ইনস্টল দেয়াই থাকে। প্রতিটি প্লাগিনের নিচে দেখুন "Activate" লিংক আছে। এখানে ক্লিক করলে প্লাগিনটির সাইটে সক্রিয় হবে এবং তখন এই "Activate" লিংকের স্থলে "Deactivate" লিংক দেখাবে। "Edit" লিংকে ক্লিক করে ব্রাউজার থেকেই প্লাগিনটির ফাইলগুলি মডিফাই করা যায়। Deactivate করলে "Delete" লিংক আসে এবং প্লাগিনটি সম্পূর্ন মুছেও দেয়া যায়।
ডান দিকে উপরে একটি সার্চ বক্স আছে এখান থেকে প্লাগিন সার্চ করা যায় যদি প্রচুর প্লাগিন ইনস্টল করা থাকে।
নতুন প্লাগিন ইনস্টল
একটা ফ্রি প্লাগিন ইনস্টল দিয়ে দেখাচ্ছি। "Contact Form 7" একটি বিখ্যাত প্লাগিন। Contact us/ যোগাযোগ টাইপের পেজ বানানোর জন্য। প্রথমেই প্লাগিনটি https://wordpress.org/plugins/contact-form-7/ এখান থেকে ডাউনলোড করুন। এরপর Plugins-> Add New এখানে যান এবং উপরে "Upload Plugin" বাটনে/লিংকে ক্লিক করুন নিচের মত আসবে। (ইন্টারনেট কানেকশন থাকলে http://localhost/tutorial/wp-admin/plugin-install.php এই লিংকে গেলে অবশ্য প্লাগিনের পোর্টালটি লোড হয়। এখান থেকে সার্চ করে যেকোন প্লাগিন বের করে "Install Now" বাটনে ক্লিক করলে প্লাগিনটি ইনস্টল হয়।)
"Choose File" দিয়ে জিপ (contact-form-7.4.1.zip) ফাইলটি সিলেক্ট করে দিন এবং "Install Now" তে ক্লিক করুন ব্যাস প্লাগিনটি ইনস্টল হয়ে গেল। ইনস্টল হবার সাথে সাখে প্লাগিনটি সক্রিয় করার অপশন আসবে। এখানে "Activate Plugin" লিংকে ক্লিক করে প্লাগিনটি সক্রিয় করুন। প্লাগিনটি সক্রিয় করলে "Contact" নামে একটি মেনু আসবে। এই মেনু থেকে নতুন ফর্ম যোগ করা যায় এবং সবচেয়ে বড় ফিচার হল ফর্ম কাস্টমাইজ করা যায় তথা নিজের ইচ্ছেমত ফর্ম ফিল্ড যোগ করা যায়। একটি নতুন ফর্ম তৈরী করতে "Contact->Add New" তে ক্লিক করুন।
এখানে দেখুন "Comments" মেনুর পর "Contact" মেনুটি এসেছে যেটা প্লাগিনটি ইনস্টল দেয়ার আগে ছিলনা। যাই হোক এখন যদি ইংরেজিতে একটি ফর্ম তৈরী করতে চান তাহলে ডান দিকে "Add New" বাটনে ক্লিক করে কাজ শুরু করতে পারে আর চাইলে অন্য ভাষাতেও করতে পারেন। সেক্ষেত্রে "Select language" ড্রপডাউন থেকে ভাষাটি সিলেক্ট করে "Add New" তে ক্লিক করুন। এরপর নিচের মত আসবে এখানে ফর্মটি কিভাবে বানাবেন, কয়টি ফিল্ড থাকবে, কি কি ফিল্ড থাকবে ইত্যাদি ঠিক করে দিন।
ছবিতে দেখুন ডানদিকে "Generate Tag" ড্রপডাউন এ সব রকম ফিল্ড আছে যেমন : ইমেইল, টেক্সট ফিল্ড, চেকবক্স, রেডিও বাটন এমনকি ড্রপডাউন অপশন। যেমন আমি "URL" সিলেক্ট করেছি। সিলেক্ট করার পর ফিল্ডটি বাধ্যতামুলক করতে চাইলে "Required field?" চেকবক্সটি টিকমার্ক দিন তাহলে ইউজারকে এই ফিল্ডটি অবশ্যই পূরন করতে হবে। ফিল্ডটির id, class ইত্যাদি দিতে চাইলে সংশ্লিষ্ট ফিল্ডগুলিতে যে নাম দিবেন সেটাই id , class হয়ে যাবে। এরপর "Copy this code and paste it into the form left" এই ফিল্ড থেকে মানটি কপি করে বামে যে জায়গায় ফিল্ডটি দেখতে চান সেখানে বসিয়ে দিন এবং "And, put this code into the Mail fields below" এখানকার মানটি নিয়ে ঐ বরাবর নিচে "Message body:" তে বসিয়ে দিন। এখন সবার উপরে "Save" বাটনে ক্লিক করুন ব্যাসটি একটি ফর্ম তৈরী হয়ে গেল।
এবার তৈরী করা ফর্মটির কোড "Save" বাটনের উপরেই দেখতে পারবেন (সেভ করার পর)। অনেকটা দেখতে হবে এরুপ
[contact-form-7 id="47" title="contact us"]
এবার এই কোড যেকোন পেজ বা পোস্ট বা উইজেটে দিয়ে দিন যেমন
এবার এই পোস্টটি সাইটের ফ্রন্টইন্ডে দেথুন নিচের মত দেখাবে।
** এত ধরনের প্লাগিন আছে যে, হিসেবে করলে হাজার পার হবে। একেক প্লাগিনের একেক রকম কাজ।
"Plugins" মেনুর সর্বশেষ সাবমেনু "Editor" এ গিয়ে ইনস্টলকৃত যেকোন প্লাগিনের যেকোন ফাইল ব্রাউজার থেকেই সম্পাদনা করতে পারবেন। এটা তখনি দরকার হবে যখন প্লাগিনের ফাইলে সরাসরি একসেস থাকবেনা তানাহলে তো ফাইলটি FTP বা cPanel থেকে নামিয়ে এডিট করে আপলোড করাই ভাল হবে। এতে করে লোকালি ফাইলটির একটি ব্যাকআপ থাকল।
"Select Plugin to edit" ড্রপডাউনে সব ইনস্টলকৃত প্লাগিনের তালিকা আছে। যেমন আমি "Contact Form 7" প্লাগিনটি সিলেক্ট করে "Select" বাটনে ক্লিক করে প্লাগিনটির ফাইলের তালিকা এনেছি এবং এখন ইচ্ছেমত এডিট করতে পারব। ড্রপডাউনের নিচেই দেখুন সব ফাইলের লিংক আছে, যেটাতে ক্লিক করবেন সেটার মাঝের এডিটরটিতে খুলবে। এডিট শেষ হলে নিচে "Update File" বাটন আছে এখানে ক্লিক করে ফাইলটি আপডেট করুন।

Share:

(২) ইউজার মেনু (এডভান্স WordPress)

আপনার সাইটের ফ্রন্ট ইন্ডে যদি ইউজার লগিন/রেজিস্ট্রেশন রাখেন তাহলে যত ইউজার রেজিস্ট্রেশন করবে তাদের তালিকা "Users" মেনু বা এর সাবমেনু "All Users" থেকে দেখতে পারেন। নিচের ছবিতে দেখুন মাত্র একজন ইউজার দেখাচ্ছে এটা হল এডমিনের একাউন্ট (ইনস্টল দেয়ার সময় যে ইউজার নাম/ইমেইল ইত্যাদি দিয়েছিলাম সেই একাউন্ট টি)। যাই হোক এই প্যানেল থেকে যেকোন ইউজার সম্পাদনা, মুছে দেয়া, ইউজার ভুমিকা পরিবর্তন ইত্যাদি করতে পারবেন।
যেকোন ইউজারের উপর মাউস নিয়ে গেলেই "Edit" লিংক দেখাবে এবং এই লিংকে ক্লিক করলে এই ইউজারের যেকোন তথ্য সম্পাদনা করতে পারবেন। তবে যেকোন ইউজার এটা পারবেনা, এডমিন পারবে। আপনি যেকোন ইউজারকে সিলেক্ট করে সেই ইউজারকে "এডমিন" বানিয়ে দিতে পারেন। এছাড়া "লেখক", "সম্পাদক" ইত্যাদি বেশ কয়েকটি ভুমিকা আছে। একেক ইউজারকে একেক ভুমিকা দিতে পারেন। ফলে সেই ইউজার তার আয়ত্তে থাকা অপারেশনগুলি ব্লগে করতে পারবে। বাই ডিফল্ট যেকোন ইউজার ফ্রন্ট ইন্ড থেকে রেজিস্ট্রেশন করলে "Subscriber" ভুমিকা পেয়ে যায়।
নতুন ইউজার তৈরী : "Users" মেনুর সাবমেনু "Add New" তে গিয়ে নতুন ইউজার তৈরী করা যায়। তৈরীর সময় এই ইউজারের ভুমিকা (Role) কি হবে তা "Role" ড্রপডাউন থেকে ঠিক করে দিতে পারেন। কোন কিছু সিলেক্ট না করলে বাই ডিফল্ট এখানেও "Subscriber" ইউজার তৈরী হবে।
কোন ইউজার কি কি করতে পারবে তা দেখতে প্রত্যেকটি role দিয়ে একটি করে ইউজার বানিয়ে সেই ইুজার হিসেবে লগিন করে দেখুন সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। শুধুমাত্র "Administrator" হিসেবে কোন ইউজার তৈরী করলে সেই ইউজার সব করতে পারবে। আমাদের সবগুলি টিউটোরিয়ালে এই এডমিন ইউজার কি কি করতে পারবে সেগুলি দেখানো হয়েছে।
এরপর "Your Profile" সাবমেনু থেকে আপনি আপনার প্রোফাইলের যেকোন তথ্য এমনকি পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে পারবেন। যে ইউজার role ই হোক না কেন এই প্রোফাইল ম্যানেজের মেনুটিতে সকলের একসেস আছে।
** "Your Profile" লিংকে গেলে "Show Toolbar when viewing site" একটি চেকবক্স আছে এটা উঠিয়ে দিতে পারেন তাহলে এরপর থেকে সাইটের ফ্রন্টইন্ডে (http://localhost/tutorial) গেলে বিরক্তিকর টুলবারটি দেখাবেনা (যখন লগিন করা থাকবেন)
এছাড়া "Your Profile" থেকে এডমিন ব্যাকইন্ডের রং, প্রোফাইলের যেকোন তথ্য ইত্যাদি ইচ্ছেমত পরিবর্তন করতে পারবেন। লিংকে গিয়ে একটু দেখে নিন। এতই সহজ যে এগুলির বিষয়ে লেখা অযথা মনে হচ্ছে।

Share:

(৩) টুলস মেনু (এডভান্স WordPress)

ওয়ার্ডপ্রেসে (http://localhost/tutorial/wp-admin/tools.php) "Tools" মেনু থেকে ৩টি কাজ করা যায়।
১. উপরের লিংক বা "Available tools" সাবমেনু থেকে "Press this" নামে একটি বাটন পাোয়া যায়। এটা হল বুকমার্কলেট। এটা টেনে (ড্রাগ করে) ব্রাউজারের বুকমার্ক টুলবারে বসিয়ে দিতে পারেন। তাহলে যেকোন ওয়েবসাইট ভিজিট করার সময় যদি সেই সাইটের কোন আর্টিকেল বা যেকোন কিছু ভাল লাগে তখন যদি এই বুকমার্ক বারে থাকা "Press this" বুকমার্কটিকে ক্লিক করেন তবে সেই আর্টিকেলের তথ্য নিয়ে একটি নতুন উইন্ডো খুলবে। এই উইন্ডোটি আসলে একটি পোস্ট তৈরীর উইন্ডো, এবার আর্টিকেলটি নিজের মত করে সম্পাদনা করে নিজের সাইটে পাবলিশ করতে পারেন। যেমন
২. "Available Tools" সাবমেনুর পরেই আছে "Import" লিংক। যদি আপনার আরো অন্য কোন ব্লগ কিংবা এরুপ সাইট থাকে যেখানে অনেক পেজ এবং পোস্ট আছে তাহলে সেগুলি থেকে ডেটা (পোস্ট, পেজ ইত্যাদি) এনে এই্ ব্লগে ঢুকিয়ে দিতে পারেন। যেমন
ধরুন আমার আরেকটি ওয়ার্ডপ্রেসেরে সাইট আছে সেখান থেকে সব পোস্ট, পেজ, ক্যাটাগুরি আমি এই ব্লগে আনতে চাই। তখন "Wordpress" লিংকে ক্লিক করলে (ইন্টারনেট কানেকশন থাকলে) importer নামে একটি প্লাগিন ইনস্টল করার পপআপ আসবে। এখান থেকে প্লাগিনটি ইনস্টল দেয়া হলে এরপর থেকে "Wordpress" লিংকে ক্লিক করলে নিচের মত ইমপোর্ট অপশন আসবে।
এখানে "Choose File" থেকে আপনার XML ফাইলটি সিলেক্ট করে "Upload file and import" বাটনে ক্লিক করলে আপনার সাইটের সব ডেটা এখন এই সাইটে দেখেতে পারবেন। এখন বলতে পারে আরেকটা সাইটের ডেটা কিভাবে xml ফরমেটে পাবো? এজন্য ঐ সাইটে গিয়ে "Export" সাবমেনু ব্যবহার করুন।
৩. সবশেষে আছে "Export" সাবমেনু। এখানে গিয়ে আপনার পুরো সাইটের পোস্ট, পেজ, ক্যাটাগরি ইত্যাদি xml ফরমেটে বের করে নিতে পারবেন। এজন্য "Export" সাবমেনুতে যান এবং All Content চেকব্ক্স সিলেক্ট করে "Download export file" বাটনে ক্লিক করুন।
আপনি ইচ্ছে করলে পুরো সাইটের বদলে শুধু সাইটের পোস্ট কিংবা পেজ (Posts, Page) সিলেক্ট করে এগুলি এক্সপোর্ট করতে পারেন। এই এক্সপোর্টকৃত ফাইল যেকোন ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে "Import" সাবমেনু ব্যবহার করে (যেমন উপরে ২ নম্বর পয়েন্টে বর্ননা আছে) ইমপোর্ট করতে পারবেন।

Share:

(৪) সেটিংস মেনু (এডভান্স WordPress)

http://localhost/tutorial/wp-admin/options-general.php এই লিংকে গেলে (Settings মেনু/General সাবমেনু) সাইটের টাইটেল, পোস্ট দেখানোর সময় সময় তারিখের ফরমেট ইত্যাদি ঠিক করে দেয়া যায়। যেমন নিচের ছবিতে দেখুন
Site Title আর Tagline এ যেটা দিবেন সেটা সাইটের টাইটেল হিসেবে দেখাবে ব্রাউজারে (ফ্রন্টইন্ডে)। Wordpress Address(URL) হচ্ছে সাইটের ঠিকানা আর Site Address (URL) থেকে সাইটটি যে ডিরেক্টরিতে আছে সেটা পরিবর্তন করতে পারেন। এখন "tutorial" নামের ডিরেক্টরিতে আছে এবং পুরো সাইট অন্য কোন ডিরেক্টরিতে নিয়ে সেটার নাম Site Address (URL) ফিল্ডে দিয়ে দিলেই সাইটের এড্র্রেস পরিবর্তন হয়ে যাবে। যেমন সার্ভারে "radiokhaled" নামে একটি ডিরেক্টরি তৈরী করে সেখানে রাখলে এখানে দিতে হবে http://localhost/radiokhaled
E-mail Address ফিল্ডে এডমিনের ইমেইল দিতে হবে। ইনস্টলের সময় যে ইমেইল দিবেন সেটাই এখানে দেখাবে। ইচ্ছে করলে পরিবর্তন করা যাবে।
Membership চেকবক্স যদি টিক দেয়া থাকে তাহলে সাইটে ইউজার রেজিস্ট্রেশন করতে পারবে। সাইটে যদি ইউজার নিবন্ধনের কোন কাজ না থাকে তাহলে এটা আনচেক করে রাখুন।
New User Default Role ড্রপডাউন থেকে বাই ডিফল্ট ইউজার কি হিসেবে রেজিস্টার হবে সেটা ঠিক করা যায়। যেমন "Author" নির্বাচন করে দিলে যখনি একজন ইউজার সাইটে রেজিস্ট্রেশন করবে সাথে সাথে সে লেখক হয়ে যাবে এবং নতুন পোস্ট লিখতে পারবে। এগুলি তখন লাগে যখন আপনার সাইটে অন্য কাউকে ব্লগিং করতে দিবেন।
Timezone থেকে সাইটের সময় কোন টাইমজোনে দেখাবে সেটা ঠিক করে দিতে পারেন। যেমন আমি "UTC+6" দিয়েছি কারন এটা বাংলাদেশের টাইমজোন।
এরপর আছে Date Format. এখানে বাই ডিফল্ট কিছু তারিখের ফরমেট আছে যেটা পছন্দ হয় সেটা সিলেক্ট করে দিন ব্যাস এখন থেকে পোস্টের তারিখ এই ফরেমেটেই দেখাবে। যদি এখানকার একটাও পছন্দ না হয় তাহলে Custom সিলেক্ট করে নিজের ফরমেট দিতে পারেন (পিএইচপির ম্যানুয়ালে date ফাংশনের যেসব প্যারামিটার আছে সেগুলি ব্যবহার করে।)
Time Format থেকেও একইভাবে সময় কিভাবে AM, PM সহ নাকি ২৪ ঘন্টা ফরমেটে দেখাবে ইত্যাদি ঠিক করে দিতে পারেন।
সপ্তাহ কোনদিন থেকে শুরু হবে সেটা ঠিক করে দিতে পারেন "Week Starts On" ড্রপডাউন থেকে
Site Language থেকে সাইটের ভাষা ঠিক করা যায়।
Share:

(৫) লেখার সেটিংস পরিবর্তন (এডভান্স WordPress)

General Settings এর পর আছে "Writing Settings" সাবমেনু। এখান থেকে নিম্নোক্ত সেটিং গুলি করা যায়
"Convert emoticons like :-) and :-P to graphics on display" এটাতে বাই ডিফল্ট টিক দেয়াই থাকে। এটা সিলেক্ট থাকলে পোস্টে যখন লিখবেন তখন কিছু কিছু চিহ্ন ইমোটিকন এ পরিবর্তন হয়ে যাবে। যেমন :) এই চিহ্নটি দিলে একটা হাসির মুখ এর মত আসবে। এগুলিকে ইমোটিকন বলে। আর "WordPress should correct invalidly nested XHTML automatically" এই অপশন টিকমার্ক থাকলে অশুদ্ধ xhtml লিখলে (পোস্টে) স্বয়ংক্রিয়ভাবে শুদ্ধ করে দিবে।
"Default Post Category" ড্রপডাউন থেকে যেই্ ক্যাটাগুরি (বিভাগ) সিলেক্ট করে দিবেন সেটাতেই বাই ডিফল্ট সব পোস্ট সেভ/সংরক্ষন হবে। "Default Post Format" এখান থেকে ঠিক করে দিতে পারেন। পোস্ট তৈরীর সময় ডানদিকে খেয়াল করেছেন? "Standard" থাকে কারন এখানে দেখুন এটা (অর্থ্যাৎ Standard বাই ডিফল্ট) সিলেক্ট করা থাকে।
"Press this" এর কাজ তো "Tools" মেনুতে দেখালাম।
এরপর আরেকটি ফিচার আছে "Writing Settings" এ, ইমেইলের মাধ্যমে ওয়ার্ডপ্রেসে পোস্ট করা যায়। নিচে সেটিংস দেখুন
Mail Server এর জায়গায় আপনার মেইল সার্ভারের নাম। cPanel থেকে মেইল তৈরী করে Configure অপশনে গেলেই মেইল সার্ভারের নাম দেখতে পাবেন।
"Login Name" এ দিবেন যে মেইলটি তৈরী করলেন সেটা। এই মেইলটি গোপনে রাখা ভাল। শুধু মাত্র তাকে জানাতে পারেন যে এই মেইল ব্যবহার করে আপনার ব্লগে পোস্ট দিবে। "Password" এর জায়গায় মেইলটির পাসওয়ার্ড এবং "Default Mail Category" ড্রপডাউন মেনু থেকে যে ক্যাটাগরিতে পোস্টগুলি সেভ করতে চান সেটা সিলেক্ট করে দিন। এরপর "Save Changes" বাটনে ক্লিক করে সব সেভ করুন।
এখন আপনার যেকোন মেইলে ঢুকুন এবং পরীক্ষা করার জন্য "Login Name" এ যে মেইল দিলেন সেটাতে একটা মেইল পাঠান, ব্যাস এরপর ওয়ার্ডপ্রেসের এডমিনে ঢুকে পোস্ট অপশনে দেখুন একটি পোস্ট তৈরী হয়েছে।
কেন "Post by Email" ব্যবহার করে??
ধরুন আপনি কাউকে অনুরোধ করলেন যেন আপনার ব্লগে একটা বিষয়ের উপর একটা বিশেষ আর্টিকেল লিখে দেন। তিনি রাজি হলেন, এখন মাত্র একটা আর্টিকেল লেখার জন্য তাকে আপনার ব্লগে রেজিস্ট্রেশন করতে হচ্ছে যেটা একটা ঝামেলা। তাই তাকে বলুন আপনি "recive_posts@radiokhaled.com" এই মেইলে পোস্টটি পাঠান, ব্যাস তিনি মেইল পাঠালে সেই মেইলটিই আপনার ব্লগে একটি পোস্ট হিসেবে ঢুকে যাবে। পোস্টটি পাবলিশ হবার আগে অবশ্য আরেকটি ছোট্র কাজ কর হয় সেটা হল wp-mail.php ফাইলটি ব্রাউজার দিয়ে একবার রান করাতে হয়। যেমন আমার "recive_posts@radiokhaled.com" মেইলে পাঠানো সব মেইলকেই যদি পাবলিশ করতে চাই এবং wp-mail.php ফাইলটি যদি root এ থাকে তাহলে radiokhaled.com/wp-mail.php এটি একবার রান করাতে হবে।
সাধারনত এভাবে ম্যানুয়ালী ফাইলটি রান করানো ঝামেলা এবং ওয়ার্ডপ্রেসও এরুপ করতে নিষেধ করে তাই সবচেয়ে ভাল হল একটা Cron job চালানো। cPanel এ একটি ক্রন জব সেট করে দিতে পারেন যেটা এই্ ফাইলটি (wp-mail.php

Share:

(৬) পড়ার বা reading সেটিংস (এডভান্স WordPress)

Writing সেটিংস এর পর আছে reading সেটিংস। নিচের ছবিতে সব অপশনগুলি দেখুন
প্রথমেই "Front page displays" এ বাই ডিফল্ট "Your latest posts" অপশনটি তথা ব্লগ সিলেক্ট থাকে। আপনি যদি চান হোম পেজে ব্লগ থাকবেনা বরং থাকবে আমার নিজের তৈরী কোন পেজ তাহলে "A static page" রেডিও বাটন সিলেক্ট করে "Front page" ড্রপডাউন থেকে আপনার তৈরী পেজটি সিলেক্ট করে দিন এবং "Post page" ড্রপডাউন থেকে ব্লগ পেজটি সিলেক্ট করতে পারেন। Post page এ যে পেজটি সিলেক্ট করবেন, সেই পেজে যখন যাবে তখন সেটাই হবে আপনার ব্লগ।
"Blog pages show at most" এই টেক্সট বক্স যে সংখ্যা দিবেন ততটি পোস্ট ব্লগ পেজে দেখাবে।
"Syndication feeds show the most recent" থেকে ফিডে সাম্প্রতিক/সর্বশেষ কতটি পোস্ট দিবে সেটার সংখ্যা পরিবর্তন করতে পারেন। RSS বা ফিড দিয়ে অনেকে ব্লগে সাবস্ক্রাইব করেনা? সেটাই এটা। যে সাবস্ক্রাইব করবে সে সর্বশেষ কতটি পোস্ট দেখবে সেই সংখ্যা এখান থেকে ঠিক করে দিন।
"For each article in a feed show" এখান থেকে ঠিক করে দিতে পারেন যে ফিডে পুরো পোস্ট দেখবে নাকি পোস্টের কিছু অংশ দেখবে।
"Discourage search engines from indexing this site" টিক দেয়া থাকলে সার্চ ইন্জিন এই সাইটটি আর তার ডেটাবেসে নিবেনা ফলে সার্চ রেজাল্টে আপনার সাইট দেখাবেনা। এটা তখনি টিক দিয়ে রাখবেন যখন পরীক্ষামূলক কোন কাজ করছেন। যেমন আমার এই উদাহরনটি যদি আমি লোকালহোস্টে না দেখিয়ে live সার্ভারে দেখাতাম তাহলে আমারও উচিৎ হত কি দিয়ে রাখা। কেননা টিউটোরিয়ালে দেখানোর জন্য শুধু এটা করছি, সার্চ ইন্জিন এটা নিয়ে কি করবে।

Share:

Popular Posts

Blog Archive

AMP Ads

Middle Ads

Ads

Definition List

The red square will move forward.

Try changing the speed property, and you will see the red square will move accordingly.

Unordered List

Support

Google Ad Pub

google_ad_client="pub-9967965756949016";